নিউজ প্রাচ্যের ডান্ডি: শুরু হয়েছে মুসলমান সম্প্রদায়ের সিয়াম সাধনার মাস পবিত্র মাহে রমজান।
রবিবার (২৮ মে) প্রথম রোজায় তাই ‘মুখরোচক’ ইফতার সামগ্রী কিনতে ক্রেতাদের ভীড় পরিলক্ষিত হয়েছিল নগরীর বিভিন্ন রেঁস্তোরা ও চাইনিজ রেস্টুরেন্ট গুলোতে। সারাদিন রোজা রেখে একটু সুস্বাদু খাবার খেতেই বাইরে থেকে ইফতার কিনে নিয়ে যান বলে জানান ক্রেতারা।
এছাড়াও প্রত্যেক মুসমানদের ঘরে ঘরেও ইফতার তৈরী করা হয়।
প্রথম রোজায় নগরীর বেশ কয়েকটি রেঁস্তোরায় সরেজমিন দেখাগেছে, সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত দোকানীরা বৈচিত্র ভরা সামগ্রী সারি সারি সাজান। কিছু সময় না যেতেই ক্রেতা-বিক্রেতাদের হাঁকডাক ও দরদামে অন্যরকম পরিবেশের সৃষ্টি হয়। জোহরের নামাজের পর থেকেই ইফতার বাজার জমে ওঠে।
ইফতার সামগ্রীর তালিকায় ছিল আস্ত মুরগীর কাবাব, খাসির রান, কোয়েল-কবুতর ভুনা, মোরগ পোলাও, দোসা, ছোলাবাটোরা, সরমা, কাসবা, পেল্লাই, জিলাপি, পেস্তা, বাদামের শরবত, মোরগ মুসাল্লাম, বঁটি কাবাব, টিকিয়া, সুতা কাবাব, কোফতা, চিকেন কাঠি, শিকের ভারি কাবাব, শামি কাবাব, কোয়েল পাখির রোস্ট, কবুতরের রোস্ট, শাহি জিলাপি, খানদানি জিলাপি, নিমকপারা, সমুচা, হালুয়া, হালিম, দইবড়া, লাবাং, কাশ্মীরি শরবত, পুরি কিমা পরোটা, টানা পরোটা, মালাই টিক্কা, চাপলি কাবাব, মালাই বুন্দিয়া, গরুর মোগলাই, গরু, খাসীর হালিম, লাচ্ছি ইত্যাদি।
এছাড়া আতা আনারস বিলেতি গাব থেকে শুরু করে, কাঁঠাল, বেল, জাম্বুরা, আমসহ বিভিন্ন ধরনের ফল, মিষ্টিসহ নানা সামগ্রী সাজিয়ে বসেন বিক্রেতারা।