নিউজ প্রাচ্যের ডান্ডি, ফতুল্লা প্রতিনিধি: আবারও গত ২৮সেপ্টেম্বর সকাল থেকে পরের দিন(২৯ সেপ্টেম্বর)ভোর পর্যন্ত টানা বর্ষনে ফতুল্লার লালপুর, পৌষার পুকুরপাড়, চৌধুরীবাড়ি, দাপাইদ্রাকপুর, ভোলাইল, কাশীপুর, দাপাইদ্রাকপুর ঋষিবাড়ি, সেহাচর, কুতুবপরসহ বিভিন্ন এলাকায় বৃষ্টির পানি জমে কৃত্রিম বন্যায় পরিনিত হয়েছে। আর ঐ সকল এলাকার পানি বন্দি মানুষগুলো মানবেতর ভাবে জীবন যাপন করছে বলে জানায় এলাকাবাসী।
এলাকা সূত্রে জানাযায়, ফতুল্লার লালপুর,পৌষারপুকুর পাড়,পাকিস্তানীখাদ, আল-আমিনবাগ,গাবতলী,কোতালেরবাগ,সেহাচর, সস্তাপুর, কায়েমপুর, মাহমুদপুর, রসূলপুর, দাপাইদ্রাকপুর, পোষ্ট অফিস সরদারবাড়ি মসজীদ, আলীগঞ্জ রেল লাইন, ফতুল্লার ব্যাংক কলোনী সড়ক, পিলকুনি ,তক্কার মাঠ, ধর্মগঞ্জ, নরসিংপুর, মুসলিম নগর, ভোলাইল, কাশীপুর, ওয়াবদার পুল, মাসদাইর,ইসদাইরসহ বেশ কয়েকটি এলাকা পানিতে অনেকের ঘর বাড়িতে পানি উঠে বানি বন্দিতে বসবাসে বিঘœ ঘটছে। এছাড়া খাবার পানি ও স্কুল মাদ্রাস্ওা অনেকগুলো ডুবে গেছ্।ে দাপা ঋষিবাড়ি পূজা মন্ডপেও পানি উঠেছে।সেখানকার হিন্দু সম্প্রদায় লোককেরা তাদের সব চেয়ে বড় উৎসব শারদীয় দুর্গা পূজা পালন করতে পারছে না। মন্দিরে পানি আর পানি। ফতুল্লার লালপুরে পূজা মন্ডপেও পানিতে ডুবে গেছে। সনাতন ধর্মীয় লোকদের শারদীয় দুর্গোৎসব পালনে ভিষন ভাবে বিঘœ ঘটছে ,ঐ রাতভর বৃষ্টির জন্যে। ২৯ সেপ্টেম্বর সকালে সদর উপজেলার চেয়ারম্যান এ্যাড.আবুল কালাম আজাদ বিশ্বাস ঋষি বাড়ি পূজা মন্ডপ পরিদর্শন করেছে। এসময় তার সাথে ফতুল্লা রিপোর্টার্স ক্লাবের সভাপতি রনজিৎ মোদক, হিন্দু নেতা বাবু নীল রতন, রিপোর্টার্স ক্লাবের যুগ্মসম্পাদক এ.আর. কুতুবে আালম বিএন.পি নেতা বোরহান বেপারী, কামাল হোসেন প্রমুখ।
ফতুল্লাবাসী জানান, শিল্পপতি আলহাজ্ব মোহাম্মদ শাহ আলম তিনি লাল পুরে একটি পাম্প এর ব্যবস্থা করলেও লোক দেখানো কয়েক দিন তাগারের পানি নামালো এখন বন্ধ আছে।
এ ব্যাপারে সদর উপজেলার চেয়ারম্যান এ্যাড. আবুল কালাম আজাদ বিশ্বাস বলেন কয়েক মাসের মধ্যে জলাবদ্ধতার সমস্যা সমাধান করবেন আমাদের এমপি মহোদয়।