নিউজ প্রাচ্যের ডান্ডি: দ্বিতীয় দিনের মতও নারায়ণগঞ্জের সৈয়দপুরের আলামিন নগর থেকে বরফকল ঘাট পর্যন্ত শীতলক্ষ্যা নদীর সীমানা পিলারের ভিতরের প্রায় অর্ধশতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করেছে বিআইডব্লিউটিএ।
এসময় অবৈধভাবে দখল করা অস্থায়ী স্থাপনাগুলোও ভেকু দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়।
মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) সকাল থেকে অভিযানটি পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শামীমা বানু শান্ত।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, বিআইডব্লিউটিএ’র নারায়ণগঞ্জ নদী বন্দরের যুগ্ম-পরিচালক গুলজার আলী, উপ-পরিচালক শহিদুল্লাহ, নৌ থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবু তাহের খানসহ বিপুল সংখ্যক উচ্ছেদ কর্মী, পুলিশ, আনসার, পল্লি বিদ্যুৎ ও ডিপিডিসির কর্মকর্তারা।
বিআইডবিউটি’র নারায়ণগঞ্জ নদী বন্দরের যুগ্ম-পরিচালক গুলজার আলী বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, শীতলক্ষ্যার সীমানা পুন: নির্ধারনের লক্ষ্যে পিলারের মধ্যে যেসব অবৈধ স্থাপনা ছিলো সেগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। শীতলক্ষ্যার তীর রক্ষায় আরও ১৫ কিলোমিটার ওয়াকওয়ে নির্মাণ কাজ শীঘ্রই শুরু হবে। দখলদারদের বিরুদ্ধে আমাদের অভিযান চলবে। অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ হওয়ার আগ মুহুর্ত পর্যন্ত অভিযান চলবে।
মঙ্গলবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্তু প্রায় অর্ধ শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ ও ভেকু দিয়ে গুঁড়িয়ে দেয়া হয়েছে।
এরআগে সোমবার সৈয়দপুর আলামিন নগর এলাকা থেকে প্রথমদিন উচ্ছেদ অভিযান শুরু হয়।